Pages

Sunday, January 1, 2012

কর্কট রাশি


কর্কট রাশির আদ্যক্ষর : হী , হূ , হে , হো , ভা , ভী , ভূ , ভে , ভো ।
২০১২ সাল কেমন যাবে?
কখন আপনার অর্থ আসবে?

১। লগ্নের পঞ্চমে শুক্র বক্রী না হয়ে অবস্থান করলে এবং একাদশে শনি থাকলে, অর্থচিন্তা আপনার থাকবে না। ২। এখন আপনার কি দশা আছে দেখুন। দ্বিতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, নবম ও একাদশপতির দশাতে অর্থ হাতে আসে। তবে কথা হলো উপরোক্ত যে কোন পতির দশাই চলুক, রাশিচক্রে সেই গ্রহটি শুভ থাকার দরকার। তাছাড়া দশাধিপতি থেকে অন্তর্দশাপতি দ্বাদশে যদি থাকে, তাহলে অশুভ। ৩। ব্যবসাদারদের অষ্টমপতির দশায় বা অন্তর্দশায় আর্থিক অবস্থা শুভ ফল দেবে। ৪। সপ্তমপতির মহাদশা কালে যদি সপ্তম, অষ্টম, দশম, একাদশ, পঞ্চম বা তৃতীয়পতির অন্তর্দশা হয়, তাহলে ব্যবসায় খুব লাভ হবে। ৫। ষষ্ঠপতির দশায় শ্রমিকগণ বেশী উপার্জনে সক্ষম হতে পারেন। ৬। দ্বিতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, অষ্টম, নবম ও একাদশপতি গোচরে ভ্রমন সময়ে নিজেদের স্বক্ষেত্রে বা একে অপরের ক্ষেত্রে অথবা কোনও কোনও ক্ষেত্রে (ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশ ছাড়া) অপরের সঙ্গে মিলিত হলে, প্রচুর অর্থ হাতে আসবে। ৭। বৃহস্পতি ও শনির অবস্থানের জন্য যখন সিংহাসন যোগ হবে, তখন প্রচুর অর্থ হাতে আসতে পারে। ৮। দ্বিতীয়পতি যদি দশমে গোচরে চলে আসে ও সেই সময় যদি বৃহস্পতি বা শনি দশম স্থানে থাকে, প্রচুর অর্থ হাতে আসবে। ৯। দশমপতি যে সময়ে ধনস্থানে আসে, বৃহ্সপতি সেইসময় ধনস্থানে থাকলে প্রচুর অর্থ উপার্জন হবে। তবে ধনুলগ্নের পক্ষে এইরকম আয়-উপার্জন সম্ভব হবে না।
২০১২ কর্কট রাশির বার্ষিক ভবিষ্যৎ ফল
স্বাস্থ্য: আপনার রাশির অধিপতি চন্দ্র। ঠান্ডা আপনার একদম সহ্য হবে না। সারা বছরই মাঝে মাঝে শ্লেষ্মাজনিত রোগে কষ্ট পাবেন। বেশী পরিশ্রম আপনার পক্ষে ঠিক নয়। হাপানি বা হৃদরোগ হতে পারে। বেশী উত্তেজনা আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। ঋতু পরিবর্তনের সময় সাবধানতা ও আহারে সংযম রাখলে অনেকটা সুস্থ্য থাকবেন।
পারিবারিক ক্ষেত্র: আপনি নীতিবান হওয়ার ফলে অনেক সময় সংসারে অশান্তি দেখা দিতে পারে। ভাইবোনের প্রতি আপনার স্নেহ থাকলেও তদের অন্যায় আচরণে কঠোরও হবেন। পিতা মাতার প্রতি কর্তব্যবোধ থাকার ফলে তাদের স্নেহ ও সহানুভূতি লাভ করবেন। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝি বা অভিমানবশতঃ অশান্তি হতে পারে। সন্তানরা আপনাকে ভালবাসলেও একটা দুরত্ব নিয়ে থাকবে। তাদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখবেন। প্রায় আত্মীয়ই সুযোগ সন্ধানী বলে আপনার সঙ্গে ঠিকমত মেলে না। তবে তাদের প্রতি আপনার অবজ্ঞা থাকবে না।
শিক্ষা: আপনার একাগ্রতা ও অধ্যবসায় শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক দূল অগ্রসর হবেন। আর্থিক কারণে সাময়িক বাধা এলেও সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। বর্ত্তমান বছরে সন্তানদের শিক্ষা ব্যাপারে আর্থিক বা সঠিক যোগাযোগ না হওয়ার ফলে কিছু বিঘ্ন দেখা দিতে পারে।
ব্যবসা: বর্ত্তমান বছরে ব্যবসা অপেক্ষা চাকরী আপনার পক্ষে শুভ বলা যায়। চাকরীতে পদোন্নতির যোগ আছে। তৈল জাতীয়, রাসায়নিক দ্রব্য বা হোটেল ব্যবসায় উন্নতি করতে পারবেন। এ বছর আপনার উপার্জনের নানান সুযোগ আসবে। চাকরীক্ষেত্রে পরিবর্তন হতে পারে। ব্যবসাতেও নানা সুযোগ আসবে। সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। তবে ব্যবসায় বেশী ঝুকি নেবেন না। আইন, শিক্ষকতা, অধ্যাপনা প্রভৃতি আপনার পক্ষে শুভ। ব্যবসায় প্রতারিত হবার সম্ভাবনা আছে। নিজের বুদ্ধি ও কৌশল দ্বারা অগ্রসর হবেন।
ভ্রমণ: বর্ত্তমান বছরে ভ্রমণযোগ আছে। আপনি প্রকৃতি প্রেমী তাই পাহাড়, ঝরণা ইত্যাদি আপনাকে আকর্ষণ করে। আর্থিক ও শারীরিক কষ্ট পেলেও মানসিক আনন্দ পাবেন।
কর্কট রাশির ২০১২ সালের দৈনন্দিন ফলাফল
জানুয়ারী – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: চাকরীক্ষেত্রে সুখ্যাতি লাভ করবেন। বেকারদের চাকরীর সুযোগ । কাজকর্মে সিদ্ধিলাভ করবেন। ব্যবসাক্ষেত্রে নতুন যোগাযোগ।

৪-৫-৬: সামাজিক কাজে প্রশংসা পাবেন। আর্থিক দিক থেকে শুভ বলা যায়। ব্যস্ততার জন্য কিছু কাজ অসমাপ্ত থেকে যাবে। ব্যবসা শুভ।

৭-৮-৯: সময় আপনার প্রতিকূল বলা যায়। পারিবারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। রাজনৈতিক কারণে কারো সঙ্গে মতানৈক্য।

১০-১১-১২: কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংবাদে মানসিক শান্তি পাবেন। কাজকর্মে ঠিকভাবে চলার ফলে কিছু অর্থ হাতে আসবে। ব্যবসায়ে কিছু সমস্যা হতে পারে।

১৩-১৪-১৫: সন্তানদের শিক্ষার ব্যাপারে অর্থব্যয় হবে। কোন আত্মীয়ের জন্য ব্যস্ত হবেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তা থাকবে।

১৬-১৭-১৮: কোন সামাজিক কাজের জন্য সুনাম পাবেন। দেহে আঘাত প্রাপ্তির সম্ভাবনা। ভ্রমণযোগ থাকলেও না যাওয়াই শুভ।

১৯-২০-২১: চাকরীক্ষেত্রে সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। দৈনন্দিন কাজের চাপ থাকবে এবঙ অর্থও কিছু হাতে আসবে। শত্রুপক্ষ নতি স্বীকার করবে।

২২-২৩-২৪: ব্যবসার দিক থেকে নতুন সুযোগ আসবে। সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে লাভবান হবেন। পিতার সহযোগিতা লাভ করবেন। শিরঃপীড়ায় কষ্ট।

২৫-২৬-২৭: সাহিত্যিক ও অধ্যাপকদের সম্মান ও অর্থলাভ। আইনজ্ঞদের বড় রকম সাফল্য আসবে। কোন বিশিষ্ট ব্যক্তির সহায়তা পাবেন।

২৮-২৯: নতুন কিছু কাজ হাতে আসবে। পরিশ্রমের দ্বারা অনেক কাজে সাফল্যলাভ করবেন। কোন বন্ধুর দ্বারা মানসিক শান্তি পাবেন।

৩০-৩১: অচেনা কোন ব্যক্তির দ্বারা ক্ষতির সম্ভাবনা। ব্যয়াধিক্যের ফলে আর্থিক চিন্তা বাড়বে। ব্যবসার প্রসারের জন্য অর্থের প্রয়োজন হবে।
ফেব্রুয়ারী – ২০১২ (২৯ দিন)

১-২-৩: কাজকর্মে সাফল্য পাবেন। পাওনা অর্থ হাতে আসার ফলে চিন্তা হ্রাস পাবে। ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনায় আগ্রহ বৃদ্ধি। ভ্রমণে আনন্দ পাবেন।

৪-৫-৬: পারিবারিক শান্তি বজায় থাকবে। কাজকর্মে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। কোন বন্ধুর সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। তর্ক-বিবাদে যাবেন না।

৭-৮-৯: সরকারী চাকরী শুভ হলেও বেসরকারী চাকরীতে কিছু সমস্যা আসতে পারে। অকারণ জেদের ফলে দাম্পত্য কলহ হতে পারে। নিজে সংযত হবেন।

১০-১১-১২: ব্যবসায়ে কিছু সমস্যা এলেও সমাধান করতে পারবেন। দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক চিন্তা থাকলেও অসুবিধে হবে না।

১৩-১৪-১৫: কোন নিকট আত্মীয়ের বিয়োগ সংবাদে কষ্ট পাবেন। কাজকর্মে অবসাদ আসতে পারে। অর্থক্ষতিও হতে পারে।

১৬-১৭-১৮: অহেতুক চিন্তায় কাজের ক্ষতি করবেন না। কাজকর্মে উদ্যম ও পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবে। বন্ধুর দ্বারা মন কিছুটা শান্তি পাবে।

১৯-২০-২১: অনেক অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে পারবেন। অর্থ কিছু হাতে আসার ফলে চিন্তা হ্রাস পাবে। প্রেমের ক্ষেত্রে আনন্দ লাভ করবেন।

২২-২৩-২৪: দৈনন্দিন কাজে সাফল্য পেলেও ব্যবসায়ে জটিলতা দেখা দিতে পারে। ধর্মে আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। কোন ব্যক্তির দ্বারা উপকৃত হবেন।

২৫-২৬-২৭: কাগজ ব্যবসায়ীরা লাভ করতে পারবেন। শিল্পক্ষেত্রে শ্রমিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। হঠাৎ কোন প্রাপ্তিযোগ।

২৮-২৯: কাজকর্মে সাফল্য এলেও অর্থ পেতে বিলম্ব হবে। কোন সরকারী অনুগ্রহ লাভ করতে পারেন। সামাজিক মান-মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।
মার্চ – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: ব্যবসায়ীদের নতুন যোগাযোগ হতে পারে। বেসরকারী চাকরীতে পদোন্নিতর সম্ভাবনা। গৃহে বা ব্যবসাক্ষেত্রে চুরির সম্ভাবনা আছে।

৪-৫-৬: শিক্ষাক্ষেত্রে সাফল্যলাভ করবেন। সামাজিক কাজে প্রশংসা পাবেন। চাকরীক্ষেত্রে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে। পিতার রোগ উপশমে স্বাস্থ্যের উন্নতি।

৭-৮-৯: রাজনীতিবিদরা সাফল্য পাবেন। সামাজিক সম্মান বৃদ্ধি পাবে। পাওনা অর্থ আদায় হবে। প্রেমেরক্ষেত্রে বিঘ্ন বা বদনাম হতে পারে।

১০-১১-১২: বেকারদের সাময়িক কাজের সুযোগ আসবে। ধৈর্য্যসহকারে কাজ করলে অবশ্যই সাফল্য পাবেন। আমদানী-রপ্তানীতে লাভ করবেন।

১৩-১৪-১৫: ব্যবসায় প্রসার লাভ করবে। কোন আত্মীয়ের সহযোগিতা পাবেন। স্ত্রীর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি দূর হবে। ভ্রমণযোগ আছে।

১৬-১৭-১৮: গৃহ নির্মাণ করতে অর্থ ব্যয়। কোন সমস্যার সমাধান করবেন। প্রেম প্রীতিরক্ষেত্রে বিঘ্ন আসতে পারে। ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।

১৯-২০-২১: ব্যক্তি বিশেষের সাহায্যে কাজকর্মে সুখ্যাতি ও অর্থলাভ হবে। আপনার প্রতিভার বিকাশ ঘটবে। ভ্রাতার স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা।

২২-২৩-২৪: অযথা চিন্তায় কাজকর্মে ক্ষতি হতে পারে। পারিবারিক অশান্তির জন্য সাংসারিক বৈরাগ্য দেখা দেবে। ধর্মীয় স্থানে মানসিক শান্তি পাবেন।

২৫-২৬-২৭: কোন শুভ সংবাদ পেতে পারেন। পুরানো কোন মামলায় জয়লাভ হবে। সরবরাহ ব্যবসায় নতুন অর্ডার পাবেন। আর্থিক শান্তি কমবে।

২৮-২৯: কোন কারণে দাম্পত্য জীবনে দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে। কোন সন্তানের জন্য মনে কষ্ট পাবেন। চাকরীক্ষেত্রে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে।

৩০-৩১: কোন রাজনৈতিক সংগঠনে যুক্ত হতে পারেন। নতুন কাজের অর্ডার পেলেও আশানুরূপ লাভ হবে না। বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের শুভ বলা যায়।
এপ্রিল – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: বেসরকারী চাকরীতে বদলীর সম্ভাবনা। আর্থিক চিন্তা কম থাকলেও শেষের দিকে চিন্তা হবে।পারিবারিক শান্তি বিঘ্নিত হবে।

৪-৫-৬: সরকারী কাজে সুনাম পাবেন। রাজনীতির ক্ষেত্রে ব্যস্ত হতে পারেন। পারিবারিক সমস্যা মিটলেও সন্তানদের জন্য চিন্তা থাকবে।

৭-৮-৯: পাওনা অর্থ কিছু হাতে এলেও ব্যয়বৃদ্ধির ফলে শান্তি পাবেন না। বস্ত্র ব্যবসায়ীদের লাভের অঙ্ক কমবে। স্বাস্থ্যভাব শুভ।

১০-১১-১২: বৈজ্ঞানিক ও গবেষকদের সাফল্য আসবে। দৈনন্দিন কাজকর্ম ঠিকমত চললেও ঠিকমত অর্থ আদায় হবে না। ভ্রমণযোগ আছে।

১৩-১৪-১৫: ব্যবসায়ে কাউকে বেশী বিশ্বাস করলে ঠকবেন। চাকরীতে দায়িত্ব বৃদ্ধি পাবে ও পরিশ্রম হবে। কারোর বন্ধুত্ব পাবেন।

১৬-১৭-১৮: সময়টা আপনার ভালো যাবে না। অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক অবসাদ আসতে পারে। বিশ্রাম নিলে ভালো।

১৯-২০-২১: সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। কর্মচারীদের কর্মদক্ষতায় সাফল্যের সঙ্গে অনেক কাজ শেষ করবেন। অর্থ এলেও সঞ্চয় হবে না।

২২-২৩-২৪: সময়টা ভালোর দিকে যাবে। নতুন কাজের সুযোগ পাবেন। কম্মোর্পলক্ষে বিদেশ যেতে পারেন। পারিবারিক শুভ।

২৫-২৬-২৭: কোন বন্ধু বিয়োগে মানসিক কষ্ট পাবেন। কিছু কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে। নির্জনতায় মনের শান্তি পাবেন।

২৮-২৯-৩০: উৎসাহ ও পরিশ্রমের দ্বারা অনেক কাজ শেষ করবেন। কন্যা বা ভগ্নীর বিবাহের যোগাযোগ হবে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
মে – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: গৃহে আত্মীয় সমাগমে ব্যস্ত হতে হবে। সামাজিকতায় অর্থ ব্যয়। সরকারী ও বেসরকারী কাজে চাপ থাকবে।

৪-৫-৬: উগ্রতা ত্যাগ করে ঠান্ডা মাথায় কাজ করবেন। কাজকর্মে ক্ষতি হলে অর্থ ক্ষতি। কোন সংবাদে উৎফুল্ল হতে পারেন।

৭-৮-৯: কোন সম্পত্তি ক্রয়ে সুযোগ আসতে পারে। ব্যবসায়ে আংশিক লাভ। পিতার সহযোগিতা লাভ করবেন।

১০-১১-১২: রাজনৈতিক বিবাদ এড়িয়ে চলবেন। সময়টা আপনার ভালো নয়। কোন কাজের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

১৩-১৪-১৫: উচ্চ-রক্তচাপে ভুগতে পারেন। কাজকর্মে ক্ষতির সম্ভাবনা। কোন বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন। স্ত্রীর সহানুভূতি পাবেন।

১৬-১৭-১৮: সামাজিক কাজে প্রশংসা পাবেন। অনেক লোকের সঙ্গে পরিচয় হবে। পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধি পেলেও অসুবিধে হবে না।

১৯-২০-২১: ব্যবসা বৃদ্ধির ফলে কর্মী সংখ্যা বাড়াতে হতে পারে। বেসরকারী চাকরীতে কোন সমস্যা আসতে পারে। স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।

২২-২৩-২৪: সরকারী চাকরীজীবিদের কোন সংবাদে চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসায় আশানুরূপ লাভ হবে না। সাংসারিক ব্যয় বৃদ্ধি পাবে।

২৫-২৬-২৭: কাজের চাপ বৃদ্ধি পাবার ফলে পরিশ্রম বেশী হবে। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পাবে। ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

২৮-২৯: সাংবাদিকদের পরিশ্রম বেশী হলেও সাফল্য ও সুনাম আসবে। বেকারদের চাকরীর সুযোগ আসবে। মাদকদ্রব্য ত্যাগ করুন।

৩০-৩১: ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু সমস্যা আসতে পারে। মনের গোপন কথা কারো কাছে প্রকাশ করবেন না। কারোর সহযোগিতায় কিছু সুযোগ পাবেন।
জুন – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: কাজকর্মের সাফল্যের ফলে আনন্দ লাভ অনুভব করবেন। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও অসুবিধে হবে না। স্বাস্থ্য ভালোই থাকবে।

৪-৫-৬: আপনার উদারতার ফলে কিছু অর্থব্যয় হবে। পারিবারিক শান্তি বজায় থাকলেও সন্তানের জন্য চিন্তা হবে। আর্থিক চিন্তা থাকবে।

৭-৮-৯: কোন মামলা সংক্রান্ত ব্যাপারে সমাধান হবে। সরকারী কাজে বাইরে যেতে হতে পারে। পাওনা অর্থ হাতে এলেও সঞ্চয় হবে না।

১০-১১-১২: কোন প্রতিবেশী বিবাদে জড়িয়ে পড়তে পারেন। কোন বিপরীত লিঙ্গের সহযোগিতা পাবেন। ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষায় সাফল্য।

১৩-১৪-১৫: ইঞ্জিনিয়ারদের শুভ সময়। খাদ্যদ্রব্য ও মজুতদারী ব্যবসায় লাভ হবে। দাম্পত্য জীবনে শান্তি বজায় থাকবে।

১৬-১৭-১৮: কোন রাজনৈতিক সংঘর্ষে আহত হতে পারেন। স্ত্রীর মাধ্যমে কোন সমস্যার সমাধান হবে। সাবধানে চলাফেরা করবেন।

১৯-২০-২১: সময়টা আপনার ভালো যাবে না। ঝুকিপূর্ণ কোন কাজে হাত দেবেন না। ব্যবাসায়েও মন্দাভাব দেখা দেবে।

২২-২৩-২৪: ব্যয়বাহুল্যের ফলে সাংসারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। অপরকে অযথা দোষারোপ করবেন না। স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন।

২৫-২৬-২৭: পরিশ্রম ও উৎসাহের ফলে কাজকর্মে সাফল্য আসবে। কোন ব্যক্তির সাহায্যে নতুন কাজের সুযোগ পাবেন। অর্থ চিন্তা থাকবে।

২৮-২৯-৩০: সহকর্মীদের সাহায্যে কাজে উন্নতি হবে। হৃত সম্পত্তি উদ্ধারের সম্ভাবনা আছে। ভ্রাতাদের সহযোগিতা পাবেন।
জুলাই – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: সরকারী ও বেসরকারী কাজে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে। সামাজিক কাজে সম্মান লাভ করবেন। পরিবারের কারোর জন্য চিন্তা হবে।

৪-৫-৬: দৈনন্দিন কাজে সাফল্য ও অর্থলাভ। গৃহে কোন মঙ্গলানুষ্ঠানে ব্যস্ত হতে পারেন। কেউ আপনার ক্ষতির চেষ্টা করতে পারে।

৭-৮-৯: রাজনীতিতে সুনাম হলেও অন্যপক্ষ সমালোচনা করবে। সামাজিক কাজে সুনাম পাবেন। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য লাভ।

১০-১১-১২: কোন সংবাদে আনন্দ পাবেন। আর্থিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হবে। বেশী উদারতার ত্যাগ করুন। দেহে আঘাত লাগার সম্ভাবনা।

১৩-১৪-১৫: বিভিন্ন দিক থেকে উপার্জনের সুযোগ পাবেন। ঠিকাদারী ব্যবসায় সমস্যা আসতে পারে। হঠাৎ কোন কাজে অর্থ ব্যয় হবে।

১৬-১৭-১৮: ব্যবসায়ীদের কিছু অর্থ অনাদায়ী থেকে যেতে পারে। নতুন কোন কাজ হাতে এলেও সময়মত শেষ করতে পারবেন না। স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।

১৯-২০-২১: নতুন চাকরীতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠিক মত কাজ শেষ না হওয়ায় তিরস্কৃত হতে পারেন। বিপরীত লিঙ্গের সহযোগিতা পাবেন।

২২-২৩-২৪: পারিবারিকক্ষেত্র শুভ হলেও কোন কারণে হতাশা আসতে পারে। উদ্যোগ হারাবেন না। ঠান্ডা মাথায় কাজ করলে সাফল্য পাবেন।

২৫-২৬-২৭: ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু সমস্যা আসতে পারে। দৈনন্দিন কাজে কিছুটা সাফল্য পাবেন। বেকারদের চাকরীর সুযোগ হবে।

২৮-২৯: কোন মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। অযথা কারোর ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না। সময়টা আপনার ভালো যাবে না।

৩০-৩১: কোন বিশিষ্ট লোকের সহযোগিতায় কিছু সমস্যঅর সমাধান হবে। পরিবারে স্ত্রীর সহানুভূতি লাভ করবেন। আর্থিক চিন্তায় বিব্রত হবেন।
আগস্ট – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধি হলেও প্রয়োজন মেটাতে পারবেন। বেসরকারী চাকরীতে সুনাম পাবেন। ব্যবসায়ে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে।

৪-৫-৬: হঠাৎ কারো সঙ্গে বিবাদের ফলে কাজকর্মে ক্ষতি হতে পারে। বিবাদ এড়িয়ে চলবেন। নতুন কোন কাজের সুযোগ আসবে।

৭-৮-৯: কোন মামলায় আপনার ব্যয় হবে। মানসিক শান্তি ফিরে পাবেন। উদ্যম ও পরিশ্রমের ফলে সাফল্য ও অর্থ লাভ করবেন।

১০-১১-১২: আর্থিক উন্নতির যোগ আছে। বিশেষ কোন কাজরে জন্য পুরস্কৃত হতে পারেন। সামাজিক শান্তি বজায় থাকবে।

১৩-১৪-১৫: ব্যবসায়ে ও চাকরীক্ষেত্রে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে। কোন সন্তানের জন্য গর্বিত হবেন। পারিবারিক শান্তি বজায় থাকবে।

১৬-১৭-১৮: কাজকর্মে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। কাউকে দেওয়া অর্থ ফেরত পাবেন। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।

১৯-২০-২১: কোন বড় ব্যবসায়ীর সহযোগিতায় ব্যবসায় প্রসার ঘটবে। চাকরীতে সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। মাতার স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তা হবে।

২২-২৩-২৪: নিজের জেদের বশে কোন কাজ করবেন না। গুরুজনদের পরামর্শে উপকৃত হবেন। নিজের ভুলে কোন কাজ হাতছাড়া হতে পারে।

২৫-২৬-২৭: কোন ঘটনার দায়িত্ব আপনার উপর এসে পড়তে পারে। নতুন ব্যবসার সুযোগ আসবে। সরকারী চাকরীতে দায়িত্ব বৃদ্ধি।

২৮-২৯: কোন কারণে পিতার সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে। সাংসারিক ব্যয়বৃদ্ধির ফলে মন-মেজাজ ঠিক থাকবে না। শিরঃপীড়ায় কষ্ট পাবেন।

৩০-৩১: পরিশ্রমের দ্বারা অনেক কাজ শেষ করতে পেরে শান্তি পাবেন। হাতে কিছু অর্থ আসার ফলে চিন্তা কমবে। স্ত্রীর সহযোগিতা পাবেন।
সেপ্টেম্বর – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: অসমাপ্ত কাজ শেষ করার জন্যে নতুন কর্মী নিয়োগ করতে হতে পারে। বকেয়া অর্থ পাওনার জন্য তদারকির প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের শুভ।

৪-৫-৬: অসতর্কতার ফলে কোন কাজে ত্রুটির জন্য অর্থ ক্ষতি। ঠান্ডা মাথায় কাজ করবেন। সামনে অনেক সুযোগ আসবে। অর্থের প্রয়োজন হতে পারে।

৭-৮-৯: কোন আত্মীয় বিয়োগ কষ্ট পাবেন মানসিক অবসাদে অনেক কাজ শেষ করতে পারবেন না। কোন বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন।

১০-১১-১২: সময়টা আপনার ভালো যাবে না। সময়মত সরবরাহ না করার ফলে কোন অর্ডার বাতিল হয়ে যেতে পারে। আর্থিক চিন্তা হবে।

১৩-১৪-১৫: অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে পরিশ্রম বেশী হবে। বেসরকারী চাকরীতে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিতে পারে। ব্যবসায় লাভবান হবেন।

১৬-১৭-১৮: পরিবারের কারোর জন্য অশান্তি হবে। কাজকর্ম ঠিকমত না হওয়ার ফলে অর্থ পেতে বিলম্ব হবে। স্নায়ূরোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

১৯-২০-২১: পরিশ্রমের দ্বারা অনেক কাজ শেষ করতে পারবেন। কোন ভ্রাতার সহযোগিতা পাবেন। চাকরীক্ষেত্রে সমস্যার সমাধান হবে।

২২-২৩-২৪: গুরুত্বপূর্ণ কোন সংবাদে আশান্বিত হবেন। মানসিক চিন্তা কমবে। কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসবে। কোন রোগের উপশম হবে।

২৫-২৬-২৭: উৎসাহ ও পরিশ্রমের দ্বারা অনেক কাজে সফল হবেন। কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য লাভ হবে। প্রেমের ক্ষেত্রে আনন্দলাভ।

২৮-২৯-৩০: কোন সম্পত্তির ব্যাপারে সমাধান করতে পারেন। গৃহে নতুন নির্মাণকার্য্য শুরু হতে পারে। সরকারীকাজে বদলীর সম্ভাবনা।
অক্টোবর – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: আপনার সময়ের পরিবর্তন হবে। সামনে অনেক সুযোগ আসবে। সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে লাভবান হবেন। পারিবারিক শুভ।

৪-৫-৬: কারো প্রলোভনে কোন কাজ করবেন না। বিপদ বা অর্থক্ষতি হতে পারে। স্ত্রীর পরামর্শ ও সহযোগিতা পাবেন। ভ্রমণে আনন্দ পাবেন।

৭-৮-৯: চাকরীক্ষেত্রে পদোন্নতি ও বদলীর সম্ভাবনা আছে। পারিবারিক চিন্তা দেখা দেবে। মাতা বা পিতার স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তা ও অর্থ ব্যয়।

১০-১১-১২: দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রম বেশী হবে। শিক্ষক বা অধ্যাপকদের সুনাম ও অর্থলাভ। প্রসাধন দ্রব্য ব্যবসায় লাভবান হবেন।

১৩-১৪-১৫: চিকিৎসকদের শুভ হলেও কয়েকটি ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারেন। ঠিকাদারী ব্যবসায় লাভ হলেও লাভের অঙ্ক কমবে।

১৬-১৭-১৮: অমিতব্যয়ী হবার ফলে সঞ্চয় হবে না। সাংসারিক ব্যয়ও বৃদ্ধি পাবে। অযথা চিন্তা করবেন না। স্ত্রীর স্বাস্থ্যে প্রতি নজর দেবেন।

১৯-২০-২১: দৈনন্দিন কাজে সাফল্য পেলেও আশানুরূপ অর্থ পাবেন না। ব্যবসায়ে ঋণ হতে পারে। মূল্য বৃদ্ধির ফলে ব্যবসায়ে আংশিক লাভ।

২২-২৩-২৪: পরিবারের কারো সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে। নিজের মতামত অন্যের উপর চাপাবেন না। চাকরীক্ষেত্রে সমস্যার সমাধান হবে।

২৫-২৬-২৭: পাওনা অর্থ কিছু হাতে আসার ফলে চিন্তা কমবে। নতুন কোন পরিকল্পনা করতে পারেন। গৃহ পরিবর্তনের সম্ভাবনা।

২৮-২৯: মাতা বা পিতার স্বাস্থ্যের উন্নতিতে চিন্তা কমবে। গৃহে নতুন আসবাবপত্র কিনতে পারেন। দাম্পত্য জীবনে আনন্দ পাবেন।

৩০-৩১: চন্দ্রের অশুভত্বে শারীরিক কষ্ট পেতে পারেন। চাকরীক্ষেত্রে সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। ওকালতি ব্যবসায় সুনাম ও অর্থ লাভ।
নভেম্বর – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: কাজকর্মের সাফল্যের ফলে আনন্দ অনুভব করবেন। নতুন কোন সুযোগ আসবে। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও অসুবিধে হবে না।

৪-৫-৬: চাকরীক্ষেত্রে সুনাম অর্জন করবেন। আয়-উপার্জন ভালো হলেও ব্যয় বৃদ্ধিতে চিন্তা থাকবে। ঋণ দেওয়া টাকা ফেরৎ পেতে দেরী হবে।

৭-৮-৯: কোন প্রতিবেশী বিবাদে জড়িয়ে পড়তে পারেন। সামাজিক কাজ করতে গিয়ে বিপদের আশঙ্কা। স্ত্রীর সহযোগিতা পাবেন।

১০-১১-১২: পারিবারিকক্ষেত্রে মনোমালিন্য দেখা দিতে পারে। ব্যবসায়ে লাভের অঙ্ক কমতে পারে। রাজনৈতিকক্ষেত্রে কাজের পরিধি বাড়বে।

১৩-১৪-১৫: স্ত্রীর সঙ্গে মানিয়ে চলতে পারলে সংসারে অশান্তি কমবে। কাজকর্মের চাপ থাকবে। কম্মোর্পলক্ষ্যে বাইরে যেতে হতে পারে।

১৬-১৭-১৮: আপনার উপর কোন বিশেষ কাজের দায়িত্ব আসতে পারে। কাজটা সম্পূর্ণ করতে পারলে অর্ত ও সম্মান বৃদ্ধি পাবে। স্বাস্থ্যভাব মধ্যম।

১৯-২০-২১: ব্যবসাক্ষেত্রে কারোর সহযোগিতা পাবেন। চাকরীক্ষেত্রে পরিশ্রম হবে। শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। ভ্রমণে আনন্দ পাবেন।

২২-২৩-২৪: কোন ধর্মীয় সংস্থায় যুক্ত হতে পারেন। সমাজসেবামূলক কাজ করে মানসিক শান্তি পাবেন। অনেক সহযোগিতা করবে।

২৫-২৬-২৭: পারিবারিক কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। পিতা-মাতার সহযোগিতা পাবেন। হঠাৎ কোন অর্থ হাতে আসতে পারে।

২৮-২৯-৩০: সাংসারিক ব্যয়বৃদ্ধি হলেও অসুবিধে হবে না। স্ত্রীর সঙ্গে স্বদ্ভাব থাকবে। কোন সন্তানের ব্যাপারে চিন্তা থাকবেন।
ডিসেম্বর – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: কর্মপরিবর্তনের যোগ আছে। রাজনৈতিক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়তে পারেন। শত্রুপক্ষ ক্ষতির চেষ্টা করেও সফল হবে না।

৪-৫-৬: নিজেকে সংযত রাখবেন নয়ত ক্ষতি হতে পারে। অহেতুক কোন ঝামেলায় যাবেন না। বুদ্ধি ও পরিশ্রম দ্বারা কাজে সাফল্য আনবেন।

৭-৮-৯: কাজকর্মে পরিশ্রম বেশী হবার ফলে শরীরে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। কোন বন্ধু বা ভ্রাতার সহযোগিতা পাবেন। আর্থিক চিন্তা থাকবে।

১০-১১-১২: পাওনা অর্থ কিছু হাতে আসবে। নতুন কোন পরিকল্পনা করতে পারেন। পারিবারিক সহযোগিতা লাভ করবেন।

১৩-১৪-১৫: বেসরকারী চাকরীতে সুনাম পাবেন। আপনার প্রতিভার স্বীকৃতি পাবেন। রাজনৈতিক কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

১৬-১৭-১৮: আপনার নামে মিথ্যা বদনাম হতে পারে। নিজেকে সংযত রাখবেন। ব্যবসা ও চাকরীক্ষেত্র শুভ। কোন বন্ধুর দ্বারা আনন্দ লাভ।

১৯-২০-২১: পরিশ্রম দ্বারা অনেক অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করে আনন্দ পাবেন। নতুন কোন কাজের যোগাযোগ হবে। বিশিষ্ট লোকের সাহায্য পাবেন।

২২-২৩-২৪: পোষাক ও প্রসাধন ব্যবসায় লাভবান হবেন। কোন আত্মীয়ের সমাগমে ব্যস্ত হবেন। মনের কোন আশা পূরণ হবে।

২৮-২৯: কোন মামলায় জয়লাভে আনন্দলাভ। পারিবারিক শান্তি বজায় থাকবে। বিদ্যার্থীদের শুভ সময়। চক্ষু পীড়ায় কষ্ট পাবেন।

৩০-৩১: সরকারী চাকরীতে দায়িত্ব বৃদ্ধি পাবে। বেকারদের চাকরীর সুযোগ আসতে পারে। রাজনীতিবিদদের সুনাম ও প্রতিপত্তি লাভ।
উল্লেখিত ফলাফল নারীদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে।

ব্যক্তিগত জন্ম সময় অনুসারে গ্রহ সংস্থান এবং তদানুসার দশা-অন্তর্দশা, অষ্টবর্গ, ষন্নাড়ীচক্র, ত্রিপাপচক্র, সপ্তশূন্য বিচার, ষোড়ষবর্গ বিচার প্রভৃত ফলকে স্থিরভাগ্যফল বলে। সুতরাং সুক্ষ্ণ স্থির অথবা সুক্ষ্ণ অস্থরি ভাগ্যফল জানত হলে ব্যক্তিগত কোষ্ঠী অথবা সাল, মাস, তারখি, সময় এবং জন্মস্থান একান্ত প্রয়োজন। যাদের সঠিক জন্ম তারখি জানা নাই তারা হস্তকররেখাসহ বহুবধি বিচাররে মাধ্যম জানতে পারবনে। ভাগ্য বলতে এখানে সুসময় এবং দুঃসময়কে বুঝানো হয়ছে। ড. হাসান কবির ভাগ্য গণনা করনে না। তিনি সুসময় ও দুঃসময় গণনা কর থাকেন। রমনী বা নারীশ্রেনীগণ বিবাহিত ও অবিবাহিত স্থলে বিবাহিতা অবিবাহিতা পড়ে নিবেন। এরুপ সর্বক্ষেত্রে লিঙ্গান্তর পরবির্তন করে পড়ে নিবেন। যেমন : স্ত্রীর স্থলে স্বামী ইত্যাদি ইত্যাদি।

কর্কট রাশির প্রকৃতি (চন্দ্রস্তিত রাশি অর্থাৎকোষ্ঠী মতে) পত্রিকা মতে নয়

দৈহিক গঠনঃ শ্বেত ও রক্তমিশ্রিত বর্ণ। শরীরের উপরিভাগ দীর্ঘ এবং নিন্মভাগ হৃস্ব ও স্থুলাঙ্গ, গোলাকার মুখ, শ্বেত চক্ষুদ্বয় এবং কৃষ্ণবর্ণ কেশ।
স্বরূপঃ চর, জলরাশি, স্ত্রী-কারক, শ্লেষ্মাপ্রকৃতি, সত্ত্বগুণী, অধিপতি, চন্দ্র, কালপুরুষের হৃদয়, পৃষ্ঠোদয়।

পুনর্বসুর ৩ ডিগ্রী ২০ মিনিট, পুষ্যার ১৩ ডিগ্রী ২০ মিনিট,অশ্লেষার ১৩ ডিগ্রী ২০ মিনিট নিয়ে কর্কটরাশি গঠিত। অধিপতি চন্দ্র মনের কারক,চর ও জলরাশি, পূর্ণ প্রজ্ঞার কারক, বৃহস্পতির তুঙ্গ বা উচ্চস্থান, অহং ও দন্তের কারক মঙ্গলের নীচস্থান।
কর্কটরাশির বৈশিষ্ট্যঃ রাশিচক্রের চতুর্থ রাশি কর্কট। বারোটি রাশির প্রথমে কেন্দ্র মেষ, দ্বিতীয় কেন্দ্র কর্কট, তৃতীয় কেন্দ্র তুলা এবং চতুর্থ কেন্দ্র মকর। কর্কটের বাংলা কাঁকড়া। তার অর্থ যাই থাকুক না কেন,কর্কট রাশি চক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাশি। এটি জলরাশি। সুতরাং এর মধ্যে আবেগ থাকে বেশী। উত্তাল তরঙ্গ রয়েছে এর মাঝে। মাঝে মাজে নিস্তব্ধ। সমতাই এর প্রধান গুণ। কর্কটরাশির অধিপতি চন্দ্র। চন্দ্র মনের কারক। সুতরাং মানসিকতার দিক থেকে এই রাশি ও চন্দ্রের গুরুত্ব অনেকখানি। অন্য রাশিতে জন্ম হলেও কর্কটের অবস্থা জাতক জাতিকার জন্মকুন্ডলী বিচারে বিশেষভাবে দেখতে হয়। কর্কটের মধ্যে রয়েছে অন্তর্মুখী ভাবাবেগ, চিন্তাশক্তি ও বিশেষ অন্তর্দৃষ্টি। চন্দ্র আর বৃহস্পতি কর্কটের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ। কর্কট হচ্ছে চন্দ্রের স্বক্ষেত্র এবং বৃহস্পতি উচ্চক্ষেত্র। সুতরাং এই শুভ গ্রহদ্বয় মীনে কিংবা কর্কটে, অথবা উভয়ের মধ্যে ক্ষেত্রবিনিময় ঘটলে জাতকের জীবন মহীয়ান হয়ে উঠতে পারে। কর্কটের সপ্তম স্থান ও অষ্টম স্থানের অধিপতি শনি। সুতরাং শনি অশুভ হলে অনেক বিশেষত্ব ও এই সঙ্গে রবি ও বৃহস্পতি শুভ হলে, সংসার জীবনে মাথা তুলে দাঁড়াবার বা নেতৃত্বের বিশেষ শক্তির অধিকারী হয়। মঙ্গল কর্কটের পঞ্চম ও দশম স্থানের অধিপতি। মঙ্গলের শুভাশুভ কর্মক্ষেত্র প্রভাব বিস্তার করতে পারে।

জাতক অদ্ভুত খেয়ালী। অতিরিক্ত কল্পনাপ্রবণ ও ভাবপ্রবণ। সকলের কাছ হতে প্রশংসা পেতে চাইবে জাতক। পরোপকারের দিকে ঝোঁক প্রবল। সবাইকে আপন করে নেবার দিকে একটা ঝোঁক থাকবে। জাতক সর্বদা নিজের ভোগবিলাসের দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখবে। রোমান্সের দিকে অত্যন্ত ঝোঁক পড়বে। স্মৃতিশক্তি ও ধারণাশক্তি খুব তীক্ষ্ণ। যে কাজে হাত দেবে তা তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করবে। অপরকে অতি সহজেই বিশ্বাস করে জাতক। জীবন যুদ্ধে জাতক কখনও পিছিয়ে পড়তে চাইবে না। গোপনাত রক্ষার দিকে জাতক সর্বদা চেষ্টা করবে। আধ্যাত্মিক দিকেও প্রবল হয়ে থাকে। সব কাজেই প্রায় বুদ্ধিনৈপুন্য প্রকাশ পায়। নিজের মনকে জাতক বেশী প্রাধান্য দেয়। সেজন্য অপরের মনের গুহার খবর রাখতে অসমর্থ হয়। মনের মধ্যে সর্বদা ওঠাপড়া চলে। আনন্দের নেশা অত্যন্ত প্রবল হয়। হঠাৎক্রোধী। জাতকের মধ্যে একটা অসংযমী ভাব প্রকাশ পায়। কোনটা ভাল কোনটা মন্দ সহজে বুঝে উঠতে পারে না।
ভাগ্যঃ প্রথম জীবনেই জাতকের ভাগ্য বিশেষ করে উন্নত হয়। জাতকের মধ্যে প্রতিষ্ঠা ও সুনাম পাওয়ার নেশা প্রবল হয়ে দেখা দেয়। ব্যক্তিগত চেষ্টায় সাংসারিক জীবনেও সামাজিক জীবনে প্রতিষ্ঠা পেতে সক্ষম হয়। সাধারণতঃ ব্যবসা ও চাকুরী উভয়বিধ ভাবেই জাতকের অর্থোপার্জন ঘটে। কন্ট্রাক্টরী, সাহিত্যচর্চা, মনোহারী ও রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবসায়, বৈদেশিক দ্রব্য আমদানী এবং আইন ব্যবসায়ে বিশেষ অর্থোপার্জন সমর্থ হন। ২২ থেকে ২৯ বর্ষ সময় জাতকের জীবনে বিশেষ উল্লেখযোগ্য। অমিতব্যয়িতার জন্য এক সময়ে অর্থাভাব খুব তীব্র হয়ে দেখা দেবে। আবার অন্য সময়ে অর্থের প্রাচুর্য দেখা যাবে। ৩১ থেকে ৩৯ বর্ষ সময়ে জাতক প্রভূত অর্থের অধিকারী হয়ে থাকবে।
কর্মজীবনঃ জাতকের কর্মশক্তি অপরিসীম। যে কাজে একবার লেগে পড়বে তাতে আপ্রাণ চেষ্টা ও পরিশ্রম দিয়ে তাকে সাফল্যমন্ডিত করবেই। কর্কটের ধনভাগ্য এবং কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠা জাতকের মানসিক অবস্থার উপরই সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। তবে এমন কোন কাজ নেই যা কর্কটের জাতকের দুঃসাধ্য। অতিরিক্ত আরামপ্রিয়তা ও খামখেয়ালী ভাবের জন্য সাফল্যে প্রায় বাধা আসবে। ব্যাঙ্ক, জবিনবীমা উদ্যোগ,রেল ও বর্হিবাণিজ্যে দপ্তরের কাজে বিশেষ দক্ষতা দেখাতে সক্ষম। ২৪ থেকে ৪৮ বর্ষ সময়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কোন বিশিষ্ট ব্যক্তির সহায়তায় জাতকের কর্মজীবন মহিমাময় হয়ে ওঠে।
প্রেম, বিবাহ ও দাম্পত্যজীবনঃ কর্কটের জাতক নারীপ্রিয়। স্ত্রীলোকেরা জাতকের সান্নিধ্য পাবার জন্য সর্বদা উন্মুখ। প্রেমের ব্যাপারে জাতক একটা জটিল রহস্যের মধ্যে পড়ে হাবুডুবু খায়। বিবাহিত জীবন যাত্রা বিশেষ সুখকর হয় না। জাতকের ইন্দ্রিয়ক্ষুধা প্রবল। এবং অত্যন্ত নারীসঙ্গলোলুপ। জাতক নায়িকাকে কেন্দ্র করে কল্পনা ও রোমান্সের নবরাগ আকে। বিবাহের পরেও অন্য নারীর প্রতি আসক্তি থাকবে। কিন্তু যার প্রতি গভীর ভালবাসা প্রকাশ করবে সে হয়ত জাতকের প্রতি নিস্পৃহ হবে। জাতকের স্ত্রী সুন্দরী,বিলাসিনী ও কর্তৃত্বপ্রিয়া হয়। ২৪ থেকে ২৯ বর্ষ বয়সের মধ্যে বিবাহ ঘটে থাকে। বিবাহিত জীবনে জাতক প্রায়ই উদাসীন থাকে। সন্তান স্থান শুভ। ৪টি সন্তান যোগ। সন্তানের জন্য জাতকের মনঃপীড়া দেখা দেয়। বৃহৎ সুখের আশায় বর্তমানকে ছেড়ে গিয়ে আজীবন যন্ত্রণা ভোগ করে। বিবাহ গোপন থাকে।
বন্ধুভাগ্যঃ বন্ধুভাগ্য বিশেষ ভাল হয় না,যদিও পরিচিত ব্যক্তির সংখ্যা অধিক থাকে। আত্মকেন্দ্রিকতার জন্য ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের অভাব ঘটে। প্রয়োজনবোধে জাতক যে কোন লোকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে পারবে। বান্ধবীর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বনীয়।
স্বাস্থ্যঃ জাতকের দেহশ্রী সুন্দর হলেও স্বাস্থ্য বিশেষ ভাল যায় না। ফুসফুসের পীড়া, চক্ষুপীড়া, বাত, পাকস্থলীর বৈকল্য,টনসিল, শ্লেষ্মা-সংক্রান্ত পীড়ায় জাতক বিশেষ কষ্ট পায়। মদ্যপান, ধুমপান একেবারেই পরিহার করা উচিত। ঠান্ডা লেগে অবস্থা ভয়াবহ হওয়ার যোগ প্রবল। খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে অনিয়মের কঠিন পীড়ার সৃষ্টি করে তুলবে। যৌন আকর্ষণ হেতু যৌনব্যাধিতেও জাতক আক্রান্ত হয়ে কষ্ট পাবে। সর্বতোভাবে সংযম অপরিহার্য।
যোগ্যতাঃ প্রায় সব কাজেই জাতক যোগ্যতা দেখাতে সক্ষম হয়। ঠিকাদারী, অভিনয়, কারো প্রতিনিধি হিসাবে কাজে বিশেষ কৃতিত্ব দেখাতে পারবে। চিকিৎসা ও আইনবিদ্যা এবং প্রকাশনার কাজেও জাতক পারদর্শিতা দেখাতে সক্ষম হবে। সমাজে বিশিষ্ট আসন পেতে জাতকের বেশী পরিশ্রম করতে হয় না। একমাত্র প্রেমের ব্যাপারেই জাতক বিশেষ সুবিধা করতে পারবে না। অতিরিক্ত ভাবপ্রবণতা ও অভিমানের জন্য।
রত্নপাথরঃ জন্মছক বিচার সাপেক্ষে।
শুভবর্ণঃ সোনালী, সাদা, রূপোলী, কচি কলাপাতা রং ও নীল।
স্মরণীয় বর্ষঃ ১০,১৫,১৭,১৮,২০,২৫,২৯,৩২, এবং ৪০ ও ৪৫ বর্ষ।
(উল্লেখিত ফলাফল নারীদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে।) 

ব্যক্তিগত জন্ম সময় অনুসারে গ্রহ সংস্থান এবং তদানুসার দশা-অন্তর্দশা, অষ্টবর্গ, ষন্নাড়ীচক্র, ত্রিপাপচক্র, সপ্তশূন্য বিচার, ষোড়ষবর্গ বিচার প্রভৃত ফলকে স্থির ভাগ্যফল বলে। সুতরাং সুক্ষ্ণ স্থির অথবা সুক্ষ্ণ অস্থরি ভাগ্যফল জানত হলে ব্যক্তিগত কোষ্ঠী অথবা সাল, মাস, তারখি, সময় এবং জন্মস্থান একান্ত প্রয়োজন। যাদের সঠিক জন্ম তারখি জানা নাই তারা হস্তকররেখাসহ বহুবধি বিচাররে মাধ্যম জানতে পারবনে। ভাগ্য বলতে এখানে সুসময় এবং দুঃসময়কে বুঝানো হয়ছে। ড. হাসান কবির ভাগ্য গণনা করনে না। তিনি সুসময় ও দুঃসময় গণনা কর থাকেন। রমনী বা নারীশ্রেনীগণ বিবাহিত ও অবিবাহিত স্থলে বিবাহিতা অবিবাহিতা পড়ে নিবেন। এরুপ সর্বক্ষেত্রে লিঙ্গান্তর পরবির্তন করে পড়ে নিবেন। যেমন : স্ত্রীর স্থলে স্বামী ইত্যাদি ইত্যাদি।
Note : প্রতিটি ব্যক্তিই Web Site এর মাসিক রাশি চক্রের প্রথম পৃষ্টায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য দেওয়া আছে ঠিক তদ্রুপ একেবারে শেষেও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ দেওয়া আছে। আপনার PC তে বাংলা পড়া না গেলেও SolaimanLipi / Vrinda Font Install করে পড়তে হবে।

No comments:

Post a Comment