Pages

Sunday, January 1, 2012

বৃষ রাশি


বৃষ রাশির আদ্যক্ষর : ই , ঈ , উ , ঊ , এ , ও , ব , বী , বু, বে, বো ।
২০১২ সাল কেমন যাবে?
কখন আপনার অর্থ আসবে?

১। লগ্নের পঞ্চমে শুক্র বক্রী না হয়ে অবস্থান করলে এবং একাদশে শনি থাকলে, অর্থচিন্তা আপনার থাকবে না। ২। এখন আপনার কি দশা আছে দেখুন। দ্বিতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, নবম ও একাদশপতির দশাতে অর্থ হাতে আসে। তবে কথা হলো উপরোক্ত যে কোন পতির দশাই চলুক, রাশিচক্রে সেই গ্রহটি শুভ থাকার দরকার। তাছাড়া দশাধিপতি থেকে অন্তর্দশাপতি দ্বাদশে যদি থাকে, তাহলে অশুভ। ৩। ব্যবসাদারদের অষ্টমপতির দশায় বা অন্তর্দশায় আর্থিক অবস্থা শুভ ফল দেবে। ৪। সপ্তমপতির মহাদশা কালে যদি সপ্তম, অষ্টম, দশম, একাদশ, পঞ্চম বা তৃতীয়পতির অন্তর্দশা হয়, তাহলে ব্যবসায় খুব লাভ হবে। ৫। ষষ্ঠপতির দশায় শ্রমিকগণ বেশী উপার্জনে সক্ষম হতে পারেন। ৬। দ্বিতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, অষ্টম, নবম ও একাদশপতি গোচরে ভ্রমন সময়ে নিজেদের স্বক্ষেত্রে বা একে অপরের ক্ষেত্রে অথবা কোনও কোনও ক্ষেত্রে (ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশ ছাড়া) অপরের সঙ্গে মিলিত হলে, প্রচুর অর্থ হাতে আসবে। ৭। বৃহস্পতি ও শনির অবস্থানের জন্য যখন সিংহাসন যোগ হবে, তখন প্রচুর অর্থ হাতে আসতে পারে। ৮। দ্বিতীয়পতি যদি দশমে গোচরে চলে আসে ও সেই সময় যদি বৃহস্পতি বা শনি দশম স্থানে থাকে, প্রচুর অর্থ হাতে আসবে। ৯। দশমপতি যে সময়ে ধনস্থানে আসে, বৃহ্সপতি সেইসময় ধনস্থানে থাকলে প্রচুর অর্থ উপার্জন হবে। তবে ধনুলগ্নের পক্ষে এইরকম আয়-উপার্জন সম্ভব হবে না।
২০১২ বৃষ রাশির বার্ষিক ভবিষ্যৎ ফল

স্বাস্থ্য: বর্ত্তমান বছরে আপনার স্বাস্থ্য মোটামুটি ভালোই থাকবে। তবে শরীরের প্রতি অযত্ন করলে বছরের বিভিন্ন সময়ে ভুগতে পারেন। মার্চ-এপ্রিল মাসে পিত্ত বা কিডনির রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। মানসিক চিন্তা বা বেশী উত্তেজিত হওয়া আপনার পক্ষে উচ্চ-রক্তচাপ বৃদ্ধির কারণ হয়ে উঠবে। নিজেকে শান্ত ও সংযত রাখলে সুস্থ থাকবেন।

পারিবারিক ক্ষেত্র: বর্ত্তমান বছরে আপনার পারিবারিকক্ষেত্র ভালো যাবে না। বিভিন্ন সমস্যায় দাম্পত্য কলহ লেগেই থাকবে। ভাইবোনদের কাছ থেকে আশানুরূপ ব্যবহার ও সহযোগিতা নাও পেতে পারেন। সন্তানদের শিক্ষা সংক্রান্ত ব্যাপারে আর্থিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। সম্পত্তি বিষয়ে পিতার সংঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিবে। এ বিষয়ে কোন ভ্রাতার আচরণ আপনাকে বিষ্মিত করতে পারে। তবে মাতার স্নেহ ও সহানুভূতি থেকে বঞ্চিত হবেন না। স্ত্রীরও সহযোগিতা লাভ করবেন।

শিক্ষা: বর্ত্তমান বছরে উচ্চ-শিক্ষারক্ষেত্রে সাময়িক বিঘ্ন দেখা দিলেও উৎসাহ ও অধ্যাবসায় দ্বারা সাফল্য লাভ করবেন। চিকিৎসা, প্রযুক্তি, দর্শন ও মনোবিদ্যা শাস্ত্রে সাফল্য লাভ হবে। গবেষকদের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতে সফলতা অর্জন করতে পারেন। সন্তানদের শিক্ষার ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি দিলে তারাও সাফল্য লাভ করবে।

ব্যবসা: বর্ত্তমান বছরে চাকরী ও ব্যবসা থেকে ভালোই উপার্জন হবে। চাকরীতে পদোন্নতির যোগ আছে। বেকারদের চাকরীর সুযোগ আসতে পারে। ব্যবসায় প্রতিযোগিতা থাকলেও পরিশ্রম ও অধ্যাবসায় থাকলে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। অংশীদারী ব্যবসায় মনোমালিন্য দেখা দিতে পারে। ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি, ইমারতি, লৌহ ও ইস্পাত, মজুতদারী ও এজেন্সী ব্যবসায় লাভ করবেন। সরকারী ও বেসরকারী চাকরীক্ষেত্রে বদলীর সম্ভাবনা আছে। আপনার একাগ্রতা দ্বারা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের মন জয় করতে পারবেন। ব্যবসায় মূলধন বৃদ্ধি করতে ঋণ হতে পারে। তবে ব্যবসা সংক্রান্ত ব্যাপারে কাউকে বেশী বিশ্বাস করলে প্রতারিত হতে পারেন। বিশিষ্ট কোন ব্যক্তির সহযোগিতা লাভ করবেন।

ভ্রমণ: বর্ত্তমান বছরে আপনার ভ্রমণযোগ আছে। চাকরী বা ব্যবসা উপলক্ষ্যে দেশে বা বিদেশের কোন জায়গায় যেতে হতে পারে। তবে প্রবাসে আপনার শারীরিক অসুস্থতার যোগ আছে। সাবধানে ও সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করবেন।
বৃষ রাশির ২০১২ সালের দৈনন্দিন ফলাফল
জানুয়ারী-২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: সামাজিক সুনাম ও সাফল্য লাভ করবেন। ব্যয়াধিক্যবশতঃ চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। মন চঞ্চল হবার ফলে কাজকর্মে ক্ষতি হতে পারে।

৪-৫-৬: দৈনন্দিন কাজে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। কোন বিশিষ্ট ব্যক্তির সহযোগিতা লাভ করবেন। হঠাৎ কোন আত্মীয় সমস্যায় ব্যস্ত হতে পারেন।

৭-৮-৯: শিক্ষাক্ষেত্রে সাময়িক বাধা-বিঘ্ন আসতে পারে। ব্যবসার দিক থেকে লাভের আশা আছে। হোটেল বা খাদ্যদ্রব্য ব্যবসায়ও লাভ করতে পারেন।

১০-১১-১২: মানসিক উৎসাহ ও পরিশ্রমের দ্বারা গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে পারবেন। কিছু অর্থ হাতে আসার ফলে আর্থিক চিন্তা কমবে। স্বাস্থ্য ভালোই থাকবে।

১৩-১৪-১৫: কোন শুভ সংবাদে মানসিক শান্তি পাবেন। কন্যা বা বোনের বিবাহের যোগাযোগ হতে পারে। কোন ধর্মীয় সংগঠনে যুক্ত হয়ে শান্তি পাবেন।

১৬-১৭-১৮: পিতা বা মাতার কারোর অসুস্থতার জন্য ব্যস্ত ও অর্থব্যয়। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করবেন। সাহিত্যিক ও প্রকাশকদের শুভ সময় বলা যায়।

১৯-২০-২১: পরিশ্রমের ফলে অনেক কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবেন। কিছু অর্থ হাতে এলেও সঞ্চয় হবে না। রাজনীতিবিদদের সুনাম ও প্রতিপত্তি লাভ হবে।

২২-২৩-২৪: সরকারী ও বেসরকারী চাকরীতে কাজের চাপ বৃদ্ধি পেলেও সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। ভ্রমণ ব্যবসায়ে কিছু লাভের আশা আছে।

২৫-২৬-২৭: বেকারদের চাকরীর সম্ভাবনা আছে। বেসরকারীক্ষেত্রে বদলির সম্ভাবনা আছে। কোনো ট্রেনিং এর জন্য বিদেশ যাবার যোগ আছে।

২৮-২৯: শরীর ভালো থাকলেও মানসিক অবসাদে কিছু ভালো লাগবে না। নতুন কাজ হাতে এলেও মন বসবে না। ব্যবসার দিক থেকে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে।

৩০-৩১: দাম্পত্য কলহে মানসিক শান্তি ব্যাহত হতে পারে। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করবেন। অনাদায়ী অর্থ কিছু হাতে আসতে পারে।
ফেব্রুয়ারী-২০১২ (২৯ দিন)

১-২-৩: কোন অপ্রিয় ঘটনায় কাজকর্মে ক্ষতি হতে পারে। তর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলবেন। ব্যবসার দিক থেকে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে।

৪-৫-৬: সরকারী কাজে দায়িত্ব বৃদ্ধি পেলেও সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। বেসরকারী চাকরীতে বদলীর সম্ভাবনা আছে। আপনার জিদের বশে কিছু ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা।

৭-৮-৯: হোটেল, খাদ্যদ্রব্য বা মেসিনারী ব্যবসায় লাভের আশা আছে। দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রমের ফলে সাফল্য আসবে। হাতে অর্থ এলেও সঞ্চয় হবে না।

১০-১১-১২: রাজনৈতিক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়তে পারেন। কাজকর্মে ক্ষতি ও অর্থ ব্যয়ের সম্ভাবনা আছে। স্ত্রীর সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে।

১৩-১৪-১৫: চাকরীক্ষেত্র শুভ বলা যায়। পদোন্নতির যোগ আছে। কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। কোন বিশিষ্ট ব্যক্তির সহযোগিতা পাবেন।

১৬-১৭-১৮: কোন শুভ সংবাদে মানসিক শান্তি পাবেন। শত্রুপক্ষ নতি স্বীকার করবে। সাংসারিক ব্যয়বৃদ্ধি পেলেও আর্থিক অসুবিধা হবে না।

১৯-২০-২১: সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি পাবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে পারবেন। অবিবাহিতদের বিবাহের যোগ। প্রেমে আনন্দ লাভ করবেন।

২২-২৩-২৪: সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয় ঝামেলা হতে পারে। বেসরকারী চাকরীতে পরিশ্রমী বেশী হবে। নতুন কোন কাজের দায়িত্ব হাতে আসবে।

২৫-২৬-২৭: কাজকর্মে সাফল্য লাভে অনাদায়ী কিছু অর্থ হাতে পাবেন। ভাইবোনদের সহযোগিতা পেলেও কোন ব্যাপারে আপনার বদনাম হতে পারে।

২৮-২৯: কোন আত্মীয় দ্বারা সংসারে শান্তি ব্যাহত হতে পারে। নিজেকে সংযত রাখবেন। সৎবন্ধুর পরামর্শে মানসিক শান্তি পাবেন।
মার্চ-২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: আমদানী-রপ্তানী ও প্রসাধন ব্যবসায় লাভ করতে পারেন। হঠাৎ দেহে আঘাত লাগতে পারে। সাবধানে চলাফেরা বা যানবাহন চালাবেন।

৪-৫-৬: কোন শুভ সংবাদে আনন্দলাভ করবেন। ব্যয়াধিক্যবশতঃ চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসার জন্য ঋণ হতে পারে। বেসরকারী কাজে বাইরে যেতে হতে পারে।

৭-৮-৯: হাতে নতুন কাজ এলেও মন বসবে না। মানসিক উৎসাহ হারালে নিজের ক্ষতি করবেন। বৈদ্যুতিক ব্যবসায় লাভ করতে পারবেন। স্বর্ণ ব্যবসায়ীর শুভ।

১০-১১-১২: ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। বেসরকারী চাকরীতে দায়িত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করে সুনাম অর্জন করবেন। দাম্পত্য জীবন আনন্দময় হবে।

১৩-১৪-১৫: সামাজিক কাজে সুনাম পাবেন। দৈনন্দিন কাজে সাফল্যের ফলে অর্থ হাতে আসবে। খাদ্যদ্রব্য ও ভ্রমণ ব্যবসায়ে লাভ করতে পারবেন।

১৬-১৭-১৮: বেসরকারী চাকরীতে সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। কোন স্ত্রীলোক দ্বারা সংসারে অশান্তি হতে পারে। দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে।

১৯-২০-২১: অনেক অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করার ফলে আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হবে। শত্রুপক্ষ ক্ষতির চেষ্টা করতে পারে। কাউকে বেশী বিশ্বাস করবেন না।

২২-২৩-২৪: আমদানী-রপ্তানী ও মজুতদারী ব্যবসায় লাভ করতে পারবেন। বেশ কিছু কাজের সুযোগ আসবে সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে লাভবান হবেন।

২৫-২৬-২৭: কাজকর্মে চাপ ও পরিশ্রম বেশী হলেও আশানুরূপ অর্থ হাতে আসবে না। হঠাৎ কোনো কারনে উত্তেজিত হয়ে পড়তে পারেন। কলহ-বিবাদ এড়িয়ে চলবেন।

২৮-২৯: পরিবারে কারো স্বার্থপরতার জন্য সাংসারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। মানসিক অবসাদে কাজকর্মে মন বসবে না। কোথাও ভ্রমণে গেলে আনন্দ পাবেন।

৩০-৩১: দৈনন্দিন কাজের চাপ বাড়বে। চাকরীক্ষেত্রে মনোমালিন্য দেখা দিতে পারে। শান্ত ও সংযত থেকে সবার সঙ্গে সদ্ভাব রাখার চেষ্টা করুন।
এপ্রিল – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: চাকরীক্ষেত্রে সমস্যঅর সমাধান। ব্যবসায়ে এখন কোন অর্থ বিনিয়োগ করবেন না। পরিবারের কোন সদস্যের জন্য চিন্তা হবে। অনেক কাজ সম্পূর্ণ হবে না।

৪-৫-৬: সরকারী চাকরীতে পদোন্নতির যোগ আছে। দৈনন্দিন কাজকর্ম শুভ বলা যায়। বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের সাফল্য লাভ হবে। ব্যবসায় পরিশ্রম বৃদ্ধি পাবে।

৭-৮-৯: নতুন কোনো কাজের অর্ডার পেতে পারেন। কোন ব্যক্তির সহযোগিতায় ব্যবসায় প্রসার ঘটতে পারে। সামাজিক কাজেও প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়বে।

১০-১১-১২: অধ্যাপক ও শিক্ষকদের সম্মান ও অর্থ বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসার দিক থেকে শুভ বলা যায়। পুরানো কোন ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। স্বাস্থ্য মধ্যম।

১৩-১৪-১৫: অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে ক্লান্তি আসতে পারে। কিছু কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। পারিবারিক কারণে কিছু অর্থব্যয় হতে পারে।

১৬-১৭-১৮: গৃহে আত্মীয় সমাগমে ব্যস্ত থাকতে পারেন। ব্যবসা বা কম্মোর্পলক্ষ্যে বাইরে যেতে হতে পারে। স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্য দূর হবে। সন্তানের শিক্ষায় চিন্তা।

১৯-২০-২১: নতুন কাজের সুযোগ পেয়ে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও পরিশ্রম ও বুদ্ধির ফলে সাফল্য পাবেন। মাতার স্বাস্থ্যের জন্য অর্থ ব্যয়।

২২-২৩-২৪: আর্থিক কারণে দাম্পত্য কলহ দেখা দিতে পারে। সরকারী চাকরীতে কাজের চাপ বৃদ্ধি পাবে। কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

২৫-২৬-২৭: আপনার সময়টা ভালো যাবে না। অহেতুক কোনো বদনামে জড়িয়ে পড়তে পারেন। কোন বন্ধু বা আত্মীয়ের সহযোগিতা পাবেন।

২৮-২৯-৩০: মানসিক অবসাদে নৈরাশ্য দেখা দিতে পারে। অনেক কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। উৎসাহ ও উদ্যম ফিরিয়ে না আনলে আর্থিক ক্ষতি হবে।
মে – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: চাকরীক্ষেত্রে সুনাম অর্ঝন করবেন। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও অসুবিধে হবে না। কোন পুরাতন বন্ধুর সাক্ষাত পেয়ে আনন্দ পাবেন।

৪-৫-৬: হঠাৎ কোন রাজনৈতিক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। সাবধানে রাস্তায় চলাফেরা করবেন দুর্ঘটনার সম্ভাবনা আছে। শিক্ষার্থীদের শুভ বলা যায়।

৭-৮-৯: বেসরকারী চাকরীতে বদলীর সম্ভাবনা আছে। দৈনন্দিন কাজ ভালো হলেও আশানুরূপ অর্থ হাতে আসবে না। চিকিৎসকদের শুভ সময়।

১০-১১-১২: কলহ-বিবাদ এড়িয়ে চলবেন। কেউ ক্ষতির চেষ্টা করলেও সফল হবে না। স্ত্রীর সহানুভূতি লাভ করবেন। মাতার শারীরিক উন্নতি হবে।

১৩-১৪-১৫: ব্যবসাক্ষেত্রে কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে। পাওনা অর্থ পেতে বিলম্ব হবে। কোন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদে আনন্দলাভ করবেন।

১৬-১৭-১৮: অধ্যাপনার কাজে সুনাম অর্জন করবেন। দৈনন্দিন কাজে সাফল্য লাভ করবেন। দাম্পত্য জীবন আনন্দময় থাকবে।

১৯-২০-২১: কোন কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে। অহেতুক কিছু অর্থ ব্যয় হবে। বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হবার ফলে আর্থিক সুযোগ পাবেন।

২২-২৩-২৪: কোন স্থাবর সম্পত্তির ব্যাপারে আগ্রহী হবেন। দৈনন্দিন কাজকর্ম শুভ বলা যায়। নতুন কাজেরও সুযোগ আসবে। ভ্রমণযোগ আছে।

২৫-২৬-২৭: রাজনৈতিক কাজে ব্যস্ত হবেন। পারিবারিক শুভ বলা যায়। কাজকর্মের চাপ থাকবে এবঙ অর্থ হাতে আসবে। পেটের অসুখে ভুগতে পারেন।

২৮-২৯: শিক্ষার্থীদের শুভ বলা যায়। বেসরকারী চাকরীতে বদলীর সম্ভাবনা। প্রযুক্তিবিদদের পদোন্নতির সুযোগ। প্রিয়জনের সান্নিধ্য লাভ হবে।

৩০-৩১: কোন মামলায় জয়ী হবেন। মানসিক শান্তি ফিরে আসবে। দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রম হলেও অর্থ হাতে আসবে। আগুন থেকে সাবধান।
জুন – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: মনের কোন আশা পূর্ণ হতে পারে। কাজকর্মে যশ ও অর্থ লাভ। অসৎসঙ্গে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা। জীবনবীমা কর্মীদের শুভ বলা যায়।

৪-৫-৬: পাওনা অর্থ আদায় হবার ফলে আর্থিক চিন্তা কমবে। কোন প্রতিযোগিতায় সাফল্যলাভ করবেন। ধৈর্য্যসহকারে কাজ করলে সাফল্য পাবেন।

৭-৮-৯: চাকরীক্ষেত্রে সাময়িক বিঘ্ন দেখা দিতে পারে। কোন আত্মীয় বিয়োগে শোকাহত হতে হবে। অহেতুক চিন্তায় কাজের ক্ষতি হতে পারে।

১০-১১-১২: উচ্চ-শিক্ষার জন্য বিদেশ যাোয়ার সুযোগ আসবে। কোন ভ্রাতা বা আত্মীয়ের সহযোগিতা পাবেন। ব্যবসায় প্রতিযোগিতা থাকলেও প্রতিষ্ঠা পাবেন।

১৩-১৪-১৫: হঠাৎ সাংসারিক বিবাদে মানসিক হতাশা আসতে পারে। ব্যয় বৃদ্ধির ফলে চিন্তা বাড়বে। ধৈর্য্যসহকারে কাজ করুন সাফল্য আসবে।

১৬-১৭-১৮: চাকরীক্ষেত্রে সমস্যার সমাধান হবে। সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। ব্যয়বাহুল্য ঘটলেও খুব একটা অসুবিধে হবে না।

১৯-২০-২১: গৃহে কোন মঙ্গলানুষ্ঠান হতে পারে। সামাজিক প্রভাব ও প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসায়ে সাময়িক সমস্যা আসতে পারে।

২২-২৩-২৪: সব দিক থেকে উন্নতির যোগ আছে। কোন সংবাদে মন উৎফুল্ল হবে। কোন বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকৃষ্ট হতে পারেন।

২৫-২৬-২৭: কোন ভ্রাতার সঙ্গে সাংসারিক বিষয়ে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে। তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে চলবেন। ভ্রমণে বা প্রেমে আনন্দ লাভ।

২৮-২৯-৩০: রাজনৈতিক শত্রু বৃদ্ধি পাবে। চাকরীক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে। শিরঃপীড়ায় কষ্ট পেতে পারেন।
জুলাই – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: সরকারী কাজে দায়িত্ব বৃদ্ধি। অহেতুক চিন্তায় কাজের ক্ষতি হতে পারে। কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য লাভ করবেন।

৪-৫-৬: অংশীদারী ব্যবসায় আপনার প্রাধান্য বৃদ্ধি পাবে। দৈনন্দিন কাজে পরিশ্রম বাড়বে। পরিবারের কারোর স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তা করে থাকবে।

৭-৮-৯: ব্যয়বৃদ্ধির ফলে মানসিক চিন্তা বাড়বে। ভ্রাতা বা ভগ্নীর সঙ্গে মতবিরোধও ঘটতে পারে। ধর্মীয় ব্যাপারে আগ্রহী হতে পারেন।

১০-১১-১২: চাকরীক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবাদে জড়াবেন না। মানসিক অশান্তিতে কাজকর্মে ক্ষতি হতে পারে। বস্ত্র ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।

১৩-১৪-১৫: কোন সন্তানের কৃতিত্বে গর্বিত হতে পারেন। চাকরীক্ষেত্রে পরিবর্তনের যোগ আছে। আর্থিক চিন্তা থাকলেও অসুবিধে হবে না।

১৬-১৭-১৮: কোন কারণে মন চঞ্চল হয়ে উঠতে পারে। পারিবারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। পাওনা অর্থ কিছুটা আদায় হবে।

১৯-২০-২১: ব্যবসায় নতুন যোগাযোগ হতে পারে। আপনার মনের কোন মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হতে পারে। রাজনীতিক্ষেত্রে ক্ষমতা লাভ করবেন।

২২-২৩-২৪: কাজকর্মে সাফল্য লাভ করবেন। প্রযুক্তিবিদদের শুভ সময়। সম্পত্তি বিষয় সমাধান হবে। গৃহে আত্মীয় সমাগমে ব্যস্ত হতে হবে।

২৫-২৬-২৭: সাংসারিকক্ষেত্র শুভ বলা যায়। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শুভ সময়। ঠিকাদারী ব্যবসায় লাভের সম্ভাবনা আছে। স্ত্রীর শরীরের প্রতি যত্ন নেবেন।

২৮-২৯: কোন বন্ধু বা আত্মীয়ের সাহায্যে ব্যবসায় প্রসার লাভ। সরকারী চাকরীতে বদলীর সম্ভাবনা। কারো সঙ্গে বিবাদে অপমানিত হতে পারেন।

৩০-৩১: পাওনা অর্থ প্রাপ্তিতে আর্থিক চিন্তা কমবে। নতুন কোন কাজের অর্ডার পেতে পারেন। নিজের জিদে ও ক্রোধ সম্বরণ করবেন।
আগস্ট – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: কোন কারণে মন চঞ্চল হয়ে উঠতে পারে। কাজকর্মে মন বসবে না। বস্ত্র ব্যবসায়ীদের লাভের সম্ভাবনা আছে। স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।

৪-৫-৬: বেসরকারী চাকরীতে সুনাম পাবেন। কোন আত্মীয়ের দ্বারা উপকৃত হবেন। দৈনন্দিন কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধি পাবে। দন্তরোগে কষ্ট পেতে পারেন।

৭-৮-৯: মনের কোন আশা পূরণ হতে পারে। ঠান্ডা মাথায় কাজ করবেন। সন্তানদের শিক্ষায় মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে। পাওনা অর্থ পেতে বিলম্ব হবে।

১০-১১-১২: কাজকর্মে চাপ বৃদ্ধি পাবে ও পরিশ্রমও বাড়বে। এজেন্সী ব্যবসায়ে আংশিক লাভ হবে। সরকারী কাজে বদলীর সম্ভাবনা।

১৩-১৪-১৫: বস্ত্র ব্যবসায় লাভবান হতে পারেন। রাজনীতিতে মতবিরোধ ঘটতে পারে। কাগজ ও পুস্তক ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।

১৬-১৭-১৮: কাজকর্মে পরিশ্রম বেশী হবে। ব্যবসায়ে কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হতে পারে। কাগজ ও পুস্তক ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।

১৯-২০-২১: সময়টা আপনার ভালোই যাবে। অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে পারবেন। পুরানো কোন সমস্যার সমাধান হবে। স্বাস্থ্যের যত্ন নেবেন।

২২-২৩-২৪: কোন কারণে সাংসারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে। কোন তর্ক-বিবাদে নিজেকে জড়াবেন না। বেসরকারী চাকরীতে দায়িত্ব বাড়বে।

২৫-২৬-২৭: ব্যবসা বা কম্মোর্পলক্ষ্যে বাইরে যেতে হতে পারে। কোন সহকর্মীর ব্যবহারে মানসিক কষ্ট পেতে পারেন। হতাশ আসবে।

২৮-২৯: নতুন কোন কাজের সন্ধান পেতে পারেন। সাংসারিক কোন সমস্যার সমাধান হবে। আত্মীয়ের জন্য ব্যস্ত হতে পারেন।

৩০-৩১: ব্যবসায়ে মন্দাভাব দেখা দিতে পারে। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজে অগ্রসর হবেন। কোন ভ্রাতার সহযোগিতা লাভ করবেন।
সেপ্টেম্বর – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: কর্মক্ষেত্রে পরিবর্তনের যোগ আছে। মনের কোন আশা পূর্ণ হতে পারে। চিকিৎসক ও ঠিকাদারদের শুভ সময়। ধর্মে আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে।

৪-৫-৬: কাজকর্মের প্রসারলাভ হবে। ব্যবসা উপলক্ষে ভ্রমণযোগ ও কার্য্যসিদ্ধি। বেসরকারী চাকরীতে বিঘ্ন ঘটতে পারে। মাতার স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।

৭-৮-৯: কোন ভ্রাতার সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেবে। সাংসারিক ব্যয়বৃদ্ধির ফলে চিন্তা বাড়বে। কোন সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে অর্থব্যয়।

১০-১১-১২: কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সফল হবেন। সামাজিক কাজে ব্যস্ত হতে পারেন। খাদ্যদ্রব্য ও মজুতদারী ব্যবসায় লাভ হবে।

১৩-১৪-১৫: অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে নানান ঝামেলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। কোন বন্ধু বা আত্মীয়ের সহযোগিতা পাবেন।

১৬-১৭-১৮: গৃহে আত্মীয় সমাগমে ব্যস্ত থাকতে পারেন। ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। মনের কোন বাসনা অপূর্ণ থেকে যাবে।

১৯-২০-২১: কর্মক্ষেত্রে ঘাত-প্রতিঘাত দেখা দিতে পারে। অহেতুক চিন্তায় কাজের ক্ষতি করবেন না। পরিবারের সহযোগিতা পাবেন।

২২-২৩-২৪: কোন ব্যক্তির সহায়তায় ব্যবসার উন্নতি করতে পারবেন। বেসরকারী চাকরীতে মনোমলিন্য ঘটতে পারে। মানসিক অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।

২৫-২৬-২৭: কাজকর্মে সাফল্য এলেও অর্থ পেতে বিলম্ব হবে। কৃষিজীবীদের উন্নতি হবে। কোন মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

২৮-২৯-৩০: চাকরীক্ষেত্রে সমস্যা মিটবে। পারিবারিক সম্পত্তি বিষয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোন বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকৃষ্ট হতে পারেন।
অক্টোবর – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: সরকারী চাকরীক্ষেত্রে কাজের চাপ বৃদ্ধি পাবে। আপনার প্রতিভার ফলে কোন সংগঠনের নেতৃত্ব পেতে পারেন। নতুন কোন প্রচেষ্টা সফল হবে।

৪-৫-৬: চাকরীতে উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। সাংসারিক অভাব কিছুটা মিটবে। কোন ভ্রাতার সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে। ব্যবসায়ীদের শুভ।

৭-৮-৯: সামাজিক প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পাবে। কোন বড় ব্যবসায়ীর সাহায্যে ব্যবসায় প্রসার ঘটবে। বেকারদের চাকরীর সম্ভাবনা আছে। প্রেমে আনন্দ লাভ।

১০-১১-১২: কোন ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। গৃহে আত্মীয় সমাগমে আনন্দলাভ করবেন। কাজকর্মে সুখ্যাতি ও অর্থলাভ হবে।

১৩-১৪-১৫: কোন সন্তানের জন্য চিন্তা হবে। অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে পেরে শান্তি পাবেন। কোন সামাজিক কাজে ব্যস্ত হতে পারেন।

১৬-১৭-১৮: অর্ডার সরবরাহকারী নতুন অর্ডার পেতে পারেন। কাজকর্মে সুখ্যাতি ও অর্থলাভ। উদরপীড়ায় কষ্ট পেতে পারেন।

১৯-২০-২১: শিক্ষাথীদের সাময়িক বিঘ্ন দেখা দিতে পারে। দেহে আঘাত লাগার সম্ভাবনা আছে। পারিবারিকক্ষেত্রে মতবিরোধ দেখা দিতে পারে।

২২-২৩-২৪: চাকরীক্ষেত্রে অবসাদ আসতে পারে। লৌহদ্রব্য বা মেসিনারী যন্ত্রাংশ ব্যবসায় লাভ করতে পারেন। দাম্পত্য জীবন মধ্যম বলা যায়।

২৫-২৬-২৭: নিজের জেদের ফলে ভালো সুযোগ হারাতে পারেন। পরিবারের সবার সঙ্গে সদ্ভাব থাকলে শান্তি বজায় থাকবে। আগুন থেকে সাবধান।

২৮-২৯: চাকরীক্ষেত্রে পরিবর্তন আসতে পারে । শিক্ষাক্ষেত্রে অমনযোগী হবার ফলে বাধা আসতে পারে। চঞ্চলতা ত্যাগ করলে উপকৃত হবেন।

৩০-৩১: ব্যবসাক্ষেত্র শুভ হলেও চাকরীক্ষেত্রে মতবিরোধ ঘটতে পারে। সংসারে ব্যয়বাহুল্যের ফলে অশান্তি হতে পারে। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে থাকবেন।
নভেম্বর – ২০১২ (৩০ দিন)

১-২-৩: পরিশ্রমের দ্বারা কাজকর্মে সাফল্য লাভ করবেন। বেহিসাবী হবার ফলে সঞ্চয় হবে না। কোন ভ্রাতার ব্যবহারে মানসিক দুঃখ পেতে পারেন।

৪-৫-৬: কিছু ভালো সুযোগ আসবে, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। কোন আত্মীয় বা বন্ধু শত্রুতা করতে পারে।

৭-৮-৯: ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা থাকলেও সাফল্যলাভ করবেন। কাউকে বেশী বিশ্বাস করলে ক্ষতি হতে পারে। প্রেমের ক্ষেত্রে মনোমালিন্য দেখা দিতে পারে।

১০-১১-১২: পারিবারিক অশান্তিতে কাজকর্মে ক্ষতি হবে। কোন বন্ধুর সাহায্যে আনন্দ লাভ। চাকরীক্ষেত্রে বদলীর সম্ভাবনা।

১৩-১৪-১৫: পরিশ্রম বেশী হলেও আশানুরূপ অর্থ হাতে আসবে না। ব্যবসায়ে অর্থ বিনিয়োগ করতে হতে পারে। স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।

১৬-১৭-১৮: মনের কোন আশা পূর্ণ হতে পারে। কোন সন্তানের কৃতিত্বে গর্বিত হতে পারেন। পারিবারিক সমস্যার সমাধান হবে।

১৯-২০-২১: কোন আত্মীয়ের জন্য অর্থ ব্যয় হবে। আপনার জেদের ফলে দাম্পত্য জীবনে অশান্তি দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।

২২-২৩-২৪: চাকরীক্ষেত্রে সহকর্মীদের সহযোগিতায় অনেক কাজ শেষ করতে পারবেন। সাংসারিক সচ্ছলতা না থাকলেও খুব একটা অসুবিধে হবে না।

২৫-২৬-২৭: কোন কোন কারণে মানসিক অবসাদ আসতে পারে । অত্যধিক পরিশ্রমে শরীরে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। ভ্রমণে আনন্দ পাবেন।

২৮-২৯-৩০: চাকরীক্ষেত্রে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুনজরে আসবেন। ব্যবসায়ে কর্মচারীদের সহযোগিতা পাবেন। পিতা বা মাতার স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তা।
ডিসেম্বর – ২০১২ (৩১ দিন)

১-২-৩: কার্য্যক্ষেত্রে ঘাত-প্রতিঘাত দেখা দেবে। অসৎ সঙ্গ থেকে দূরে থাকবেন নচেৎ বদনাম ও অর্থক্ষতি। উচ্চ-শিক্ষার্থীদের সাফল্যলাভ।

৪-৫-৬: রাজনীতিবিদদের ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হবে। আর্থিক অবস্থার উন্নতি হলেও সঞ্চয় হবে না। কোন পুরাতন রোগ থেকে আরোগ্য লাভ।

৭-৮-৯: নানান চিন্তায় মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পেতে পারে । কোন মোকদ্দমায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। অহেতুক চিন্তা করে কাজকর্মের ক্ষতি করবেন না।

১০-১১-১২: কাজকর্মে উৎসাহ বৃদ্ধির ফলে সাফল্য আসবে। কোন পাওনা অর্থ হাতে আসবে। ব্যবসায়ে নতুন অর্থ বিনিয়োগ করবেন না।

১৩-১৪-১৫: আপনার সময়ের পরিবর্তন আসছে। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধানে থাকবেন। সাহিত্যিকদের যশ ও অর্থ লাভ হবে।

১৬-১৭-১৮: চাকরীক্ষেত্রে রাজনৈতিক অশান্তির যোগ আছে। মানসিক চঞ্চলতা বৃদ্ধি পাবে। স্ত্রীর সঙ্গে মতবিরোধের সম্ভাবনা আছে।

১৯-২০-২১: অত্যধিক পরিশ্রমে হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। কোন বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন। চিকিৎসক ও ঠিকাদারদের শুভ সময়।

২২-২৩-২৪: কোন সম্পত্তি ক্রয়ের সুযোগ পেতে পারেন। আর্থিক দিক থেকেও শুভ বলা যায়। চাকরীক্ষেত্রে পদোন্নতির সম্ভাবনা আছে। স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।

২৫-২৬-২৭: কোন ব্যক্তির সহায়তায় ব্যবসায় প্রসার ঘটবে। কোন শুভ সংবাদে আনন্দিত হবেন। বেকারদের চাকরীর সুযোগ আসবে।

২৮-২৯:প্রযুক্তিবিদদের বিদেশ যাবার সম্ভাবনা আছে। পারিবারিক শান্তি বজায় থাকবে। প্রেম-প্রীতির ক্ষেত্রে আনন্দলাভ করবেন।

৩০-৩১: সরকারী ও বেসরকারী চাকরীক্ষেত্রে আর্থিক লাভ। রাজনীতিতে সুনাম ও প্রতিপত্তি লাভ। নিজের কাজের আত্মবিশ্লেষণের সুযোগ পাবেন।
উল্লেখিত ফলাফল নারীদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে।

ব্যক্তিগত জন্ম সময় অনুসারে গ্রহ সংস্থান এবং তদানুসার দশা-অন্তর্দশা, অষ্টবর্গ, ষন্নাড়ীচক্র, ত্রিপাপচক্র, সপ্তশূন্য বিচার, ষোড়ষবর্গ বিচার প্রভৃত ফলকে স্থিরভাগ্যফল বলে। সুতরাং সুক্ষ্ণ স্থির অথবা সুক্ষ্ণ অস্থরি ভাগ্যফল জানত হলে ব্যক্তিগত কোষ্ঠী অথবা সাল, মাস, তারখি, সময় এবং জন্মস্থান একান্ত প্রয়োজন। যাদের সঠিক জন্ম তারখি জানা নাই তারা হস্তকররেখাসহ বহুবধি বিচাররে মাধ্যম জানতে পারবনে। ভাগ্য বলতে এখানে সুসময় এবং দুঃসময়কে বুঝানো হয়ছে। ড. হাসান কবির ভাগ্য গণনা করনে না। তিনি সুসময় ও দুঃসময় গণনা কর থাকেন। রমনী বা নারীশ্রেনীগণ বিবাহিত ও অবিবাহিত স্থলে বিবাহিতা অবিবাহিতা পড়ে নিবেন। এরুপ সর্বক্ষেত্রে লিঙ্গান্তর পরবির্তন করে পড়ে নিবেন। যেমন : স্ত্রীর স্থলে স্বামী ইত্যাদি ইত্যাদি।
বৃষ রাশির প্রকৃতি (চন্দ্রস্তিত রাশি অর্থাৎ কোষ্ঠী মতে) পত্রিকা মতে নয়

দৈহিক গঠনঃ শুভ্রবর্ণ, দীর্ঘকায়, মাংসল ভরাট স্কন্ধ, প্রশস্ত ললাট, সুন্দর চক্ষুদ্বয় ও কৃষ্ণবর্ণ কেশ।

স্বরূপঃ যুগ্মরাশি, স্ত্রীকারক, স্থির পৃথ্বীরাশি, রাজোগুণী, দক্ষিণদিক, বৈশ্যকারক, পৃষ্ঠোদয়, অধিপতি শুক্র ও কালপুরুষের স্কন্ধ ও মুখ।

বৃষরাশির অধিপতি গ্রহ শুক্র। কৃত্তিকা নক্ষত্রের ১০ ডিগ্রী, রোহিণীর ১৩ ডিগ্রী ২০ মিনিট এবং মৃগশিরা ৬ ডিগ্রী ৪০ মিনিট নিয়ে বৃষরাশি গঠিত।

বৃষরাশির বৈশিষ্ট্যঃ বৃষরাশির মধ্যে রয়েছে এক অনমনীয় দৃঢ়তা অথচ বৃষের জাতক জাতিকার মধ্যে স্নেহ, মমতা, ভালবাসা ও আনন্দ উপভোগের অভিলাষ কম নয়। সাধারনতঃ তারা ভদ্র, ধীর, স্থির ও শান্ত প্রকৃতির। যে কাজেই তারা নিযুক্ত, সে কাজে সাফল্যলাভের ইচ্ছা তাদের আছে। মাথা তুলে দাঁড়াবার বিশেষ চেষ্টা তাদের মধ্যে রয়েছে। জন্মাকালে শনি, বুধ ও শুক্রের অবস্থান ও শক্তির উপর তা অনেকখানি নির্ভর করে। বুধ ও রবি শুভ হলে পড়াশুনা ও উচ্চপদে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবার তাঁরা শক্তি পান। শনি এ রাশির ভাগ্য ও কর্ম উছয় স্থানেরই নিয়ামক। রাশির অধিপতি রবি। কৃত্তিকা দেয় সৃষ্টিধর্মী শক্তি ও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার প্রবল ইচ্ছা। রোহিণীর অধিপতি চন্দ্র। রোহিণী নক্ষত্রে দেয় স্নেহ মমতা, অন্যকে আকর্ষণ করার মত মনোবল, গঠনমূলক বা সৃষ্টিধর্মী কাজের অনুপ্রেরণা। উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানবুদ্ধির দিকে রোহিনীর থাকে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। মৃগশিরার অধিপতি মঙ্গল। এই নক্ষত্রে আছে অদম্য মনোভাবের মধ্যেও পরকে আপন করে নেবার প্রবল ইচ্ছা এবং বিরুদ্ধ শক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হবার শক্তি। ছোটবেলায় যৌবনের গোড়ার দিক পর্যন্ত বৃষের জাতক জাতিকার অনুকূল পরিবেশ ও অভিভাবকদের সহায়তার উপর ভবিষ্যৎ অনেকখানি নির্ভর করে। এমনকি আনন্দ উপভোগের যে জন্মগত আবেগ তাদের মধ্যে রয়েছে তাও বিপথে চালিত হতে পারে। বৃষের জাতকের সাধারণতঃ নারীজাতির প্রতি বিমেষ আকর্ষণ থাকার সম্ভাবনা। সুতরাং এখানে সাবধান না হলে অথবা সেই নারী তাদের সৎ পথের সহায়ক না হলে জাতক চরিত্রভ্রষ্ট হতে পারে। আঠারো বৎসর বয়সের মধ্যে শোকতাপ পাবারও রয়েছে আশঙ্কা। উক্ত সময়ের মধ্যে উদরঘটিত গোলযোগ ও বিষম জ্বরেরও আশঙ্কা থাকে। মঙ্গল প্রতিকূল হলে অনেক ক্ষেত্রে রক্তপাত,হাত পা ভাঙ্গা ও কোনবাবে দেহে চোট পাবার আশঙ্কা থাকে। বৃষরাশি শুক্রের ক্ষেত্রে, চন্দ্রের উচ্চস্থান ও মূলত্রিকোণ। সুতরাং সৃষ্টিধর্মী কাজে এই জাতকেরা বিশেষ দক্ষতা দেখাতে পারেন। শুক্র পার্থিব সুখ ও জ্ঞানবিজ্ঞানের চর্চায় প্রতিষ্ঠিত হবার ক্ষমতা দেয়। আর চন্দ্র দেয় মানসিক শক্তির প্রেরণা। রাজনীতির ক্ষেত্রে রবি অনুকূল থাকলে তাঁরা বিশেষ যোগ্যতা দেখাতে পারেন। কিন্তু শুক্র মঙ্গলের যদি বিরুদ্ধ যোগ হয়, তাঁরা ভোগ ও ইন্দ্রিয় বৃত্তির দিকে ঝুকে পড়তে পারেন। বৃষের জাতককে বাইরে থেকে অনেক সময় বোঝা যায় না। বৃষলগ্ন কিংবা বৃষরাশির জাতক নিজের স্বার্থের জন্য অন্যের অনিষ্ট করতেও দ্বিধা বা সংকোচ করেন না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বৃষের জাতক জাতিকার দাম্পত্যজীবনে কোন না কোনভাবে দুঃখের ছায়া পড়তে পারে। সংযম ও বিশিষ্ট সঙ্গই তাদেঁর জীবনকে উচ্চপথে নিয়ে যাবার বিশেষ সহায়ক। বৃষের জাতক খেলাধুলার ক্ষেত্রেও নিজের বৈশিষ্ট্য দেখাতে পারে। বুধ ও রবি প্রবল বা দুটি গ্রহ অনুকূল হলে উচ্চপদে ও শিক্ষার ক্ষেত্রে তারা নিজের কৃতিত্ব দেখাতে সক্ষম হবে।

বৃষ রাশি বাস্তববাদী। রাশিচক্রের দ্বিতীয় ঘর। দ্বিতীয় ঘর ধনলাভের সূচক। বৃষরাশির জাতক কখনও ধনহীন হয়ে থাকে না। দৃঢ়চিত্ত ও অধ্যবসায়ী। জাতক ভোজনবিলাসী হয়। বন্ধু-বান্ধবকে গৃহে আমন্ত্রণ করে খাওয়াতে ভাল লাগে। জাতকের ক্রোধ অনেক সময় প্রচন্ডরূপ ধারণ করে। একবার রেগে গেলে সহজে ঠান্ডা হতে চায় না। জাতকের রুচি মার্জিত- একনিষ্ঠতা ও সততা বৃষের জাতকের মধ্যে সহজে প্রকাশ পায়। যৌন আকর্ষণ, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতির সুখ, সুন্দরের প্রতি আকর্ষণ, উদ্বাবণী শক্তি, প্রত্যৎপন্নমতিত্ব প্রভৃতি বৃষের জাতকের মধ্যে তীব্রভাবে দেখা দেয়। পুরানো প্রথা, প্রাচীন রীতিনীতিকে জাতক সহজে ত্যাগ করতে চায় না। কষ্ট সহিষ্ণুতা জাতকের আরেকটি মহৎগুণ। সামাজিক ব্যবহার মাধুর্যপূর্ণ। যে কোন কাজের ভার এসে পড়লে তা সুস্পষ্টভাবে সমাধা না করা পর্যন্ত স্বস্তি পান না। বৃষ রাশির জাতিকা বা জাতক একাধিকবার জীবনযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত হলেও দিশাহারা হন না। মাঝে মাঝে জাতকের মনে হবে জাতক যেন শহীদ। অন্যেরা অন্যায়ভাবে জাতকের উপর অত্যাচার ও শোষণ করে। অপরের দুঃখে জাতক সহজেই গলে যাবে। প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর। এই রাশি কখনও অন্তুর্মুখী। কখনও বর্হিমুখী হয়।

কর্মস্থানঃ কর্মক্ষেত্রে জাতক সহজেই উপরওয়ালার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হয়। কর্মজীবনে সামান্য পদ হতে ক্রমশঃ উচ্চপদে যেতে জাতককে বিশেষ বেগ পেতে হয় না। উচ্চাকাঙ্খা তীব্র হওয়ায় বৃষের প্রতিষ্ঠা অর্জণে সহজে সাফল্য অনায়াসে আসে। কর্মজীবন বিশেষ মহিমাময় হয়। ২৫ থেকে কর্মোন্নতি শুরু হয় এবং জীবনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত গতিতে চলে। বিভিন্ন কর্মে জাতকের মন আকৃষ্ট হবে। বয়োবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জাতক একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে।

বিবাহিত জীবনঃ বৃষের বিবাহিত জীবন বিশেষ সুখকর হয় না। সপ্তম ও দ্বাদশপতি মঙ্গলের প্রভাব জাতকের উপর বিশেষভাবে প্রতিফলিত হয়। বৃষের যৌন স্পৃহা অত্যন্ত প্রবল হয়। কিন্তু অনেক স্থলে জাতকের যৌনাকাঙ্খা সম্পূর্ণ পূরণ হয় না।

চন্দ্রের সাতাশটি স্ত্রীর মধ্যে রোহিণী হল সবচেয়ে প্রিয়। এই রোহিণী ও তারামন্ডলকে ঘিরে অনেক রূপক কাহিনী প্রচলিত আছে। তবে বৃষের জাতকের স্ত্রী সুন্দরী, বিলাসী এবং প্রেমিকা ও গৃহকর্মনিপুণা হয়। অনেক সময় স্ত্রীর মনোরঞ্জন ও অন্যায় জেদ সামলাতে জাতককে হিমসিম খেতে হয়। স্ত্রী বেশ হিসাবী ও সাবধানী, বৃষের জাতকের একাধিক স্ত্রী বা প্রণয়িণী থাকা সম্ভব। সন্তানস্থান শুভ। যুগ্ম সংখ্যক সন্তান। স্ত্রীর স্বাস্থ্য নিয়ে জাতককে খুব বেশী বিব্রত হতে হয়। বৃষের জাতকের অল্প বয়সে বিবাহ শুভসূচক হয়। গোপন প্রণয় জাতকের সামাজিক সম্মান ক্ষুন্ন করে।

বন্ধুভাগ্যঃ বন্ধুভাগ্য উত্তম। সাহিত্যিক, কবি, ব্যবসায়ী এবং চিকিৎসক প্রভৃতিকে জাতক বন্ধু হিসাবে পায়। বন্ধুরা প্রায়ই প্রীতিপূর্ণ ও উপকারী হয়ে থাকে। বন্ধুভাগ্য জাতকের জীবনকে মহিমাময় করে তোলে। সীমিত বন্ধুর দ্বারাই জাতক বিশেষ উপকৃত হবে।

স্বাস্থ্যঃ সাধারণ স্বাস্থ্য ভালই হয়ে থাকে। কিন্তু জাতকের মধ্যে মূত্রাশয়ের পীড়া ডায়াবেটিস,জন্ডিস, পেটে ব্যাথা থেকে পীড়া, রক্তচাপ ও চক্ষুরোগের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। বিশেষ করে ৪০ থেকে ৫৬ বর্ষ বয়সে রোগাক্রান্ত হয়ে কষ্ট পায় বেশি। সে সময়ে পারিবারিক ঝঞ্ঝাটও প্রবলভাবে দেখা যায়। শর্করা জাতীয় খাদ্য জাতকের সর্বতোভাবে বর্জন করা উচিত। অপরিমিত ইন্দ্রিয়সেবাজনিত রোগেও উল্লেখযোগ্য কষ্ট পায়।

যোগ্যতাঃ স্মৃতিশক্তি প্রখর বলে বৃষের জাতক যে কোন বিষয়ে কৃতিত্ব দেখাতে সক্ষম হবে। সাধারণ ব্যবসায়ে বিশেষ সাফল্য আসে না, কারণ জালজুয়াচুরিকে বৃষের জাতক অন্তরের সঙ্গে ঘৃণা করে। চাকুরীতেই বিশেষ সুনাম এবং প্রতিষ্ঠা পায়। নিজের চিন্তা ও যুক্তি নিয়ে থাকতে জাতক খুব ভালবাসে। পরোপকার বৃত্তি জাতকের মধ্যে বিশেষ ভাবে প্রকাশ পাবে। বীমা, ব্যাঙ্ক, হিসাবরক্ষক, শেয়ারের দালালী, সাহিত্যরচনা প্রভৃতিতে জাতকের যোগ্যতা প্রকাশ পাবে বেশী।

রোগ ও ব্যাধিঃ স্কন্ধের শিরাকে আশ্রয় করে স্নায়বিক কষ্ট, মুখে পীড়া, কন্ঠনালী পীড়া, শ্লেষ্মা পীড়া, ডিপথিরিয়া প্রভৃতি।

খাদ্যঃ চর্বি জাতীয় খাদ্য বর্জনীয়। মধ্যম উত্তেজক খাদ্য হিতকর।

রত্নপাথরঃ জন্মছক বিচার সাপেক্ষে।

স্মরণীয় বর্ষঃ ৮,২১,২৫,২৯,৩২,৪৫,৫৭ এবং ৬৯।

(উল্লেখিত ফলাফল নারীদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে।) 

ব্যক্তিগত জন্ম সময় অনুসারে গ্রহ সংস্থান এবং তদানুসার দশা-অন্তর্দশা, অষ্টবর্গ, ষন্নাড়ীচক্র, ত্রিপাপচক্র, সপ্তশূন্য বিচার, ষোড়ষবর্গ বিচার প্রভৃত ফলকে স্থির ভাগ্যফল বলে। সুতরাং সুক্ষ্ণ স্থির অথবা সুক্ষ্ণ অস্থরি ভাগ্যফল জানত হলে ব্যক্তিগত কোষ্ঠী অথবা সাল, মাস, তারখি, সময় এবং জন্মস্থান একান্ত প্রয়োজন। যাদের সঠিক জন্ম তারখি জানা নাই তারা হস্তকররেখাসহ বহুবধি বিচাররে মাধ্যম জানতে পারবনে। ভাগ্য বলতে এখানে সুসময় এবং দুঃসময়কে বুঝানো হয়ছে। ড. হাসান কবির ভাগ্য গণনা করনে না। তিনি সুসময় ও দুঃসময় গণনা কর থাকেন। রমনী বা নারীশ্রেনীগণ বিবাহিত ও অবিবাহিত স্থলে বিবাহিতা অবিবাহিতা পড়ে নিবেন। এরুপ সর্বক্ষেত্রে লিঙ্গান্তর পরবির্তন করে পড়ে নিবেন। যেমন : স্ত্রীর স্থলে স্বামী ইত্যাদি ইত্যাদি।
Note : প্রতিটি ব্যক্তিই Web Site এর মাসিক রাশি চক্রের প্রথম পৃষ্টায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য দেওয়া আছে ঠিক তদ্রুপ একেবারে শেষেও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ দেওয়া আছে। আপনার PC তে বাংলা পড়া না গেলেও SolaimanLipi / Vrinda Font Install করে পড়তে হবে।

No comments:

Post a Comment